ঢাকা ০৯:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo ২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল: আইএসপিআর Logo শাহজালালে পুশকার্টের ধাক্কায় ‘ভেঙে গেছে’ এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানের চাকা Logo কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ, সীমানা নিয়ে দুই থানার ‘ঠেলাঠেলি’ Logo আ.লীগের লকডাউনেও গণপরিবহন চলবে: শ্রমিক ফেডারেশন Logo কিশোরগঞ্জ-১ আসনের তরুণ ও প্রবীণ ভোটারদের আস্থার প্রতীক ভিপি ওয়ালী উল্লাহ রাব্বানী Logo পানছড়িতে পিসিসিপি’র ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত Logo আইনজীবী ও বিএনপি নেতার নাম জড়িয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয়দের ক্ষোভ Logo ইরানকে সহায়তা করায় ভারতীয়সহ ৩২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা Logo খাগড়াছড়িতে ১৮ বছর পর ধানের শীষের পথ সভায় ওয়াদুদ ভূইয়া Logo নতুন করে পদায়ন করা হলো আরও ৯ ডিসি

পার্বত্য চট্টগ্রাম’র দুমদুম্যা এলাকায় সীমান্ত সড়ক পরিদর্শনে সেনাপ্রধান

Astha DESK
  • আপডেট সময় : ১০:১৪:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ১০৬০ বার পড়া হয়েছে

পার্বত্য চট্টগ্রাম’র দুমদুম্যা এলাকায় সীমান্ত সড়ক পরিদর্শনে সেনাপ্রধান

 

রাঙামাটি প্রতিনিধিঃ

দূর্গম পার্বত্য চট্টগ্রাম সীমান্ত সড়ক প্রকল্প কাজ পরিদর্শন করলেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। তিনি সোমবার ( ৩০ জানুয়ারী) দুপুরে রাঙামাটির রাজস্থলী থেকে দুমদুম্যা সাইচল অংশে নির্মানাধীন ১৩৭ কি:মি দূর্গম সীমান্ত সড়ক প্রকল্প কাজ পরিদর্শন করেন।

এ সময় সেনা প্রধানের সাথে লেঃ জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ারি হাসান, এসবিপি, এসজিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি, মেজর জেনারেল মোঃ নজরুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ হাবিব উল্লাহ, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বিএসপি, এসইউপি, এনডিসি, এইচডিএমসি ও রাঙামাটি ব্রিগেড কমান্ডার সহ অন্যান্য সেনা কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

সীমান্ত সড়ক প্রকল্প কাজ পরিদর্শনে আসা সেনা প্রধান বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম এলাকা গুলোতে কাজ করা খুবই কষ্টসাধ্য। এ অঞ্চলের পর্যটন শিল্পের বিকাশেও সীমান্ত সড়ক ভূমিকা রাখবে। তিনি আরও বলেন, দুর্গম পার্বত্যাঞ্চলে কাজ করা কষ্টসাধ্য হলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এ সড়কের কাজ সমাপ্ত করা হবে। এই এলাকায় যারা কাজ করছে তাদের মনোবল বাড়ানোর জন্য আমার পরিদর্শণে আসা।

সেনা বাহিনী প্রধান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের অংশ হিসেবে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সীমান্ত সড়ক নির্মাণ প্রথম পর্যায় শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়।
প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান এ তিন পার্বত্য জেলায় প্রকল্পটির কাজ চলছে।
মোট ১ হাজার ৩৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়ক প্রকল্পটির নির্মাণকাজ শেষ হলে পার্বত্য জেলাগুলোর সীমান্ত বরাবর নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হবে। এ ছাড়া সীমান্তে দুই পাশের অবৈধ ব্যবসা (মাদক, অস্ত্র ও মানব পাচার) বন্ধ হবে।পাশা পাশি প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে, প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। সীমান্ত এলাকার কৃষিপণ্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পরিবহনের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ার মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতিতেও ভূমিকা রাখবে।

ট্যাগস :

পার্বত্য চট্টগ্রাম’র দুমদুম্যা এলাকায় সীমান্ত সড়ক পরিদর্শনে সেনাপ্রধান

আপডেট সময় : ১০:১৪:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩

পার্বত্য চট্টগ্রাম’র দুমদুম্যা এলাকায় সীমান্ত সড়ক পরিদর্শনে সেনাপ্রধান

 

রাঙামাটি প্রতিনিধিঃ

দূর্গম পার্বত্য চট্টগ্রাম সীমান্ত সড়ক প্রকল্প কাজ পরিদর্শন করলেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। তিনি সোমবার ( ৩০ জানুয়ারী) দুপুরে রাঙামাটির রাজস্থলী থেকে দুমদুম্যা সাইচল অংশে নির্মানাধীন ১৩৭ কি:মি দূর্গম সীমান্ত সড়ক প্রকল্প কাজ পরিদর্শন করেন।

এ সময় সেনা প্রধানের সাথে লেঃ জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ারি হাসান, এসবিপি, এসজিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি, মেজর জেনারেল মোঃ নজরুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ হাবিব উল্লাহ, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বিএসপি, এসইউপি, এনডিসি, এইচডিএমসি ও রাঙামাটি ব্রিগেড কমান্ডার সহ অন্যান্য সেনা কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

সীমান্ত সড়ক প্রকল্প কাজ পরিদর্শনে আসা সেনা প্রধান বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম এলাকা গুলোতে কাজ করা খুবই কষ্টসাধ্য। এ অঞ্চলের পর্যটন শিল্পের বিকাশেও সীমান্ত সড়ক ভূমিকা রাখবে। তিনি আরও বলেন, দুর্গম পার্বত্যাঞ্চলে কাজ করা কষ্টসাধ্য হলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এ সড়কের কাজ সমাপ্ত করা হবে। এই এলাকায় যারা কাজ করছে তাদের মনোবল বাড়ানোর জন্য আমার পরিদর্শণে আসা।

সেনা বাহিনী প্রধান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের অংশ হিসেবে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সীমান্ত সড়ক নির্মাণ প্রথম পর্যায় শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়।
প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান এ তিন পার্বত্য জেলায় প্রকল্পটির কাজ চলছে।
মোট ১ হাজার ৩৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়ক প্রকল্পটির নির্মাণকাজ শেষ হলে পার্বত্য জেলাগুলোর সীমান্ত বরাবর নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হবে। এ ছাড়া সীমান্তে দুই পাশের অবৈধ ব্যবসা (মাদক, অস্ত্র ও মানব পাচার) বন্ধ হবে।পাশা পাশি প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে, প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। সীমান্ত এলাকার কৃষিপণ্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পরিবহনের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ার মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতিতেও ভূমিকা রাখবে।