ঢাকা ০৮:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনী সহিংসতার আশংকা, বন্ধ দোকান পাট

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৮:০৩:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর ২০২০
  • / ১০৫৪ বার পড়া হয়েছে

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের ফলকে ঘিরে অশান্তি তৈরি হতে পারে এমন আশংকায় অনেক দোকান-পাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এখন থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়ে গেছে। পিজবোর্ড দিয়ে দোকানের সামনের অংশ ঢেকে দিচ্ছে সম্ভাব্য সহিংসতা এবং হামলা থেকে বাঁচতে। এমন তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।

এরকম বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আছে স্যাকস, ফিফথ এভিনিউ, নোরডস্ট্রম এবং ফার্মেসি চেইন সিভিএস। এর আগে ওয়ালমার্ট জানিয়েছিল, তারা তাদের স্টোরে সাময়িকভাবে আগ্নেয়াস্ত্র এবং গুলি, খোলা জায়গায় প্রদর্শন বন্ধ রাখছে, কারণ তারা ‘গণ অসন্তোষের’ আশংকা করছে। তবে একদিন পর তারা সেই সিদ্ধান্ত বদল করে। 

ওয়াশিংটনভিত্তিক মনোবিজ্ঞানী লরি পল বলেছেন, নির্বাচনকে ঘিরে মানুষের মধ্যে ব্যাপক হারে উদ্বেগ বেড়েছে। রাজনৈতিকভাবে মিশ্র পরিবারগুলোতে সম্পর্কের টানাপড়েন দেখা গেছে। তিনি বলেন, ‘কতটা ভীতি আর উদ্বেগ অনুভূত হচ্ছে এবং এভাবে কাজে মন দেওয়াটা কতটা কঠিন সেসব কথাই বলছে তারা।’

যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনী সহিংসতার আশংকা, বন্ধ দোকান পাট

আপডেট সময় : ০৮:০৩:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর ২০২০

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের ফলকে ঘিরে অশান্তি তৈরি হতে পারে এমন আশংকায় অনেক দোকান-পাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এখন থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়ে গেছে। পিজবোর্ড দিয়ে দোকানের সামনের অংশ ঢেকে দিচ্ছে সম্ভাব্য সহিংসতা এবং হামলা থেকে বাঁচতে। এমন তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।

এরকম বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আছে স্যাকস, ফিফথ এভিনিউ, নোরডস্ট্রম এবং ফার্মেসি চেইন সিভিএস। এর আগে ওয়ালমার্ট জানিয়েছিল, তারা তাদের স্টোরে সাময়িকভাবে আগ্নেয়াস্ত্র এবং গুলি, খোলা জায়গায় প্রদর্শন বন্ধ রাখছে, কারণ তারা ‘গণ অসন্তোষের’ আশংকা করছে। তবে একদিন পর তারা সেই সিদ্ধান্ত বদল করে। 

ওয়াশিংটনভিত্তিক মনোবিজ্ঞানী লরি পল বলেছেন, নির্বাচনকে ঘিরে মানুষের মধ্যে ব্যাপক হারে উদ্বেগ বেড়েছে। রাজনৈতিকভাবে মিশ্র পরিবারগুলোতে সম্পর্কের টানাপড়েন দেখা গেছে। তিনি বলেন, ‘কতটা ভীতি আর উদ্বেগ অনুভূত হচ্ছে এবং এভাবে কাজে মন দেওয়াটা কতটা কঠিন সেসব কথাই বলছে তারা।’