ঢাকা ১০:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:

কুমিল্লায় শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জহিরুলকে কুপিয়ে হত্যা

Habibur Rahman Monna
  • আপডেট সময় : ০৬:০৮:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৩
  • / ১০৪৫ বার পড়া হয়েছে

হাবিবুর রহমান মুন্না।। 

কুমিল্লার রেইসকোর্সে বাসার সামনে হামলার শিকার শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জহিরুল হকের চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে।

ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে সোমবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্বজনরা জানান, শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে কুমিল্লা নগরীর রেসকোর্স এলাকায় শাপলা টাওয়ারে পরিচালনা কমিটি নিয়ে সংঘর্ষের জেরে ডা. জহিরুল ও তার স্ত্রী হিমিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এ ঘটনায় জহিরুলকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (কুমেক) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেখে চিকিৎসা দেয়া হয়, তবে কুমেকে অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এদিকে ঘটনার দিন রাতে ডা. জহিরুলের স্ত্রী ফারহানা আফরিন হিমি বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।

আসামিরা হলেন সালাউদ্দিন মোর্শেদ ভূঁইয়া ওরফে পাপ্পু ও তার স্ত্রী সুমী, ছেলে আরহাম ও আহনাফ এবং সিলভার ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ।

কোতয়ালী মডেল থানার ওসি আহমেদ সনজুর মোর্শেদ জানান, এ ঘটনায় আটক পাপ্পুকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

কুমিল্লায় শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জহিরুলকে কুপিয়ে হত্যা

আপডেট সময় : ০৬:০৮:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৩

হাবিবুর রহমান মুন্না।। 

কুমিল্লার রেইসকোর্সে বাসার সামনে হামলার শিকার শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জহিরুল হকের চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে।

ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে সোমবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্বজনরা জানান, শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে কুমিল্লা নগরীর রেসকোর্স এলাকায় শাপলা টাওয়ারে পরিচালনা কমিটি নিয়ে সংঘর্ষের জেরে ডা. জহিরুল ও তার স্ত্রী হিমিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এ ঘটনায় জহিরুলকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (কুমেক) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রেখে চিকিৎসা দেয়া হয়, তবে কুমেকে অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এদিকে ঘটনার দিন রাতে ডা. জহিরুলের স্ত্রী ফারহানা আফরিন হিমি বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।

আসামিরা হলেন সালাউদ্দিন মোর্শেদ ভূঁইয়া ওরফে পাপ্পু ও তার স্ত্রী সুমী, ছেলে আরহাম ও আহনাফ এবং সিলভার ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ।

কোতয়ালী মডেল থানার ওসি আহমেদ সনজুর মোর্শেদ জানান, এ ঘটনায় আটক পাপ্পুকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।