প্রযুক্তি উন্নত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে চলেছে এর ব্যবহার। বর্তমান সময়ের উন্নত প্রযুক্তিকে সহজ করে ব্যবহার করার জন্য ল্যাপটপের ভূমিকা অপরিসীম। একটা ভালো মানের ল্যাপটপ কেনার সামর্থ সবারই থাকে না, তাই নুতন ল্যাপটপের দামের চেয়ে অনেক কম দামে পাওয়া যাবে একটি ভালো কনফিগারেশনের ল্যাপটপ। তবে ইউজড ল্যাপটপ কেনার আগে আপনাকে যে সকল বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে তা হলো-
ল্যাপটপের বডি
ইউজড ল্যাপটপ কেনার আগে বডি ভালোভাবে চেক করে কিনতে হবে। বডিতে যাতে কোনো প্রকারের স্ক্যাচ বা দাগ না থাকে। বডি উপরে ভিত্তি করে ধারণা করা যায় যে এর কোয়ালিটি কেমন হবে বা কত দিন ব্যবহার করা হয়েছে।
ডিসপ্লে
বর্তমান সময়ে ল্যাপটপের বিভিন্ন রেজ্যুলেশনের ডিসপ্লের ল্যাপটপ পাওয়া যায়। কাজের ধরনের উপরে ভিত্তি করে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে যে এইচডি, ফুল এইচডি নাকি ৪-কে রেজ্যুলেশনের ডিসপ্লে আপনার কাজের জন্য প্রযোজ্য। ডিসপ্লেতে ভালো ভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে যতে এর ভিতরে ডেথ পিক্সেল, ফ্লিকারিং বা স্যাকিংয়ের মত কোন সমস্যা আছে কি না।
কি-বোর্ড
ল্যাপটপের কি-বোর্ড একটি গুরুত্বপুর্ণ অংশ যা কেনার আগে ল্যাপটপের প্রত্যেকটি বোতাম চেক করে তারপরে কেনা উচিৎ। তাহলে এর মধ্যে কোনো সমস্যা আছে কি-না তা বুঝা যাবে?
ল্যাপটপের ক্যামেরা
আরও পড়ুন:হাজার টাকার কম্পিউটারের দাম এখন সাড়ে ১২ কোটি!
পুরাতন ল্যাপটপ কেনার সময় দেখা যায় যে এটি ক্ষুদ্র একটি ডিভাইস বলে এর দিকে নজর দেওয়া হয় কম। যা পরবর্তি সময়ে ভিডিও কল, জুম বা গুগল মিটে ভিডিও কলে কথা বলতে সমস্যা করতে পারে। এজন্য পুরাতন ল্যাপটপ কেনার আগে আবশ্যই ক্যামেরা ওপেন করে চেক করে নেওয়া ভালো।
ব্যাটারি
পুরাতন ল্যাপটপের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে ল্যাপটপের ব্যাটারি ব্যাক-আপ। যেহেতু ল্যাপটপ সবখানে নিয়ে যাওয়া যায় সেহেতু এর ব্যাটারি ব্যাক-আপ জানা অত্যান্ত প্রয়োজনীয়। এছাড়াও এর চার্জ হতে কত সময় লাগে এবং চার্জ কত সময় থাকে সেটা বিক্রেতার কাছে থেকে জেনে নিতে হবে।
বাজেট
বাজেটের উপর নির্ভর করবে আপনার ল্যাপটপের কোয়ালিটি কেমন হবে। বাজেট যদি একটু বেশি হয় তাহলে তুলনামূলক ভাবে একটি ভালো কনফিগারেশননের ল্যাপটপ নিতে পারবেন। পুরাতন https://www.bdstall.com/ দাম কেমন তা জানতে পারবেন অনলাইন ওয়েবসাইট বিডিস্টল.কম থেকে।