ঢাকা ০৫:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খাগড়াছড়িতে ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

Astha DESK
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৮:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪
  • / ১০৬৯ বার পড়া হয়েছে

খাগড়াছড়িতে ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

মোফাজ্জল হোসেন ইলিয়াছঃ

খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালায় কিশোর নুরুল ইসলাম হৃদয় হত্যাকাণ্ডে ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন এই রায় দেন।

একই সাথে আসামিদেরকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

যাবজ্জীবন পাওয়া আসামিরা হলেন, দীঘিনালা বেতছড়ি এলাকার মোবারক হোসেন
আক্তার হোসেন ও আসাদুল ইসলাম। বর্তমানে সবাই পলাতক আছে।

অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আমজাদ হোসেন, মোঃ আরিফ হোসেন, নুরুল আলম, শফিক মিয়াকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।

আদালতের রায়ে বলা হয়, ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মসজিদের সামনে থেকে বইমেলায় নিয়ে যাওয়ায় কথা বলে আসামিরা নুরুল ইসলাম হৃদয়কে অপহরণের পর হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের পিতা মোঃ আঃ ছালাম বাদী হয়ে ওই বছরই দীঘিনালা থানায় মামলা করে। ২০১৩ সালে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে এ রায় প্রদান করা হয়।

 

 

ট্যাগস :

খাগড়াছড়িতে ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

আপডেট সময় : ০৪:৫৮:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪

খাগড়াছড়িতে ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

মোফাজ্জল হোসেন ইলিয়াছঃ

খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালায় কিশোর নুরুল ইসলাম হৃদয় হত্যাকাণ্ডে ৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন এই রায় দেন।

একই সাথে আসামিদেরকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

যাবজ্জীবন পাওয়া আসামিরা হলেন, দীঘিনালা বেতছড়ি এলাকার মোবারক হোসেন
আক্তার হোসেন ও আসাদুল ইসলাম। বর্তমানে সবাই পলাতক আছে।

অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আমজাদ হোসেন, মোঃ আরিফ হোসেন, নুরুল আলম, শফিক মিয়াকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।

আদালতের রায়ে বলা হয়, ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মসজিদের সামনে থেকে বইমেলায় নিয়ে যাওয়ায় কথা বলে আসামিরা নুরুল ইসলাম হৃদয়কে অপহরণের পর হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের পিতা মোঃ আঃ ছালাম বাদী হয়ে ওই বছরই দীঘিনালা থানায় মামলা করে। ২০১৩ সালে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ। ১৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে এ রায় প্রদান করা হয়।