ঢাকা ১১:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ৩০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo আইনজীবী ও বিএনপি নেতার নাম জড়িয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয়দের ক্ষোভ Logo ইরানকে সহায়তা করায় ভারতীয়সহ ৩২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা Logo খাগড়াছড়িতে ১৮ বছর পর ধানের শীষের পথ সভায় ওয়াদুদ ভূইয়া Logo নতুন করে পদায়ন করা হলো আরও ৯ ডিসি Logo বাংলাদেশের ১১ জেলাকে সংযুক্ত করে বানাতে চায় ‘গ্রেটার ত্রিপুরা ল্যান্ড’ Logo সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে ভারত-মিয়ানমার, বাংলাদেশ করছে প্রত্যাহার! Logo আ.লীগের আগ্রাসনের প্রতিবাদে পানছড়িতে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল Logo তাড়াইলে ধলা ইউপি চেয়ারম্যান ঝিনুক গ্রেফতার Logo কিশোরগঞ্জে চবি চাকসুর জিএস সাঈদ বিন হাবিবকে বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা Logo কিশোরগঞ্জে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খানের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

নিজের যোগ্যতায় আসতে হবে: সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর

Astha DESK
  • আপডেট সময় : ১০:৩৭:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১১৬২ বার পড়া হয়েছে

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিএনপির নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর বলেছেন, “আগে যেমন জোর করে করতে পেরেছি, এখন পারবো না। মিডিয়া এখন স্ট্রং। নিজের যোগ্যতায় রিটেন পাশ ও শারীরিক যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। তারপর ভাইভাতে আমি সাহায্য করব।”

বাবরের এ বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে, সময় বদলেছে — এখন আর প্রভাব, ক্ষমতা কিংবা রাজনৈতিক সুপারিশ দিয়ে যোগ্যতার পরীক্ষা উতরে যাওয়া সম্ভব নয়। প্রশাসন ও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গণমাধ্যমের তীক্ষ্ণ নজর এবং জনসচেতনতা এক ধরনের জবাবদিহিতা তৈরি করেছে, যা অতীতে ছিল না।

এক সময় যেসব প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার সাধারণ ঘটনা ছিল, এখন সেখানে মিডিয়া ও নাগরিক সমাজের ভূমিকা সেই সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনছে। বাবরের মন্তব্যটি হয়তো সেই পরিবর্তিত বাস্তবতারই প্রতিফলন।

তবে প্রশ্ন থেকেই যায় — কেবল “মিডিয়ার ভয়” নয়, প্রশাসন ও রাজনীতির অভ্যন্তরীণ সংস্কার কতদূর হয়েছে? যোগ্যতা ও সততার ভিত্তিতে নিয়োগের যে সংস্কৃতি গড়ে উঠছে, তা টেকসই করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা—দুটোই প্রয়োজন।

এই বক্তব্য আমাদের মনে করিয়ে দেয়:
যোগ্যতার বিকল্প নেই। প্রভাব নয়, দক্ষতাই হোক সফলতার মানদণ্ড।

এমএইচ/আস্থা

ট্যাগস :

নিজের যোগ্যতায় আসতে হবে: সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর

আপডেট সময় : ১০:৩৭:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিএনপির নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর বলেছেন, “আগে যেমন জোর করে করতে পেরেছি, এখন পারবো না। মিডিয়া এখন স্ট্রং। নিজের যোগ্যতায় রিটেন পাশ ও শারীরিক যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। তারপর ভাইভাতে আমি সাহায্য করব।”

বাবরের এ বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে, সময় বদলেছে — এখন আর প্রভাব, ক্ষমতা কিংবা রাজনৈতিক সুপারিশ দিয়ে যোগ্যতার পরীক্ষা উতরে যাওয়া সম্ভব নয়। প্রশাসন ও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গণমাধ্যমের তীক্ষ্ণ নজর এবং জনসচেতনতা এক ধরনের জবাবদিহিতা তৈরি করেছে, যা অতীতে ছিল না।

এক সময় যেসব প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার সাধারণ ঘটনা ছিল, এখন সেখানে মিডিয়া ও নাগরিক সমাজের ভূমিকা সেই সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনছে। বাবরের মন্তব্যটি হয়তো সেই পরিবর্তিত বাস্তবতারই প্রতিফলন।

তবে প্রশ্ন থেকেই যায় — কেবল “মিডিয়ার ভয়” নয়, প্রশাসন ও রাজনীতির অভ্যন্তরীণ সংস্কার কতদূর হয়েছে? যোগ্যতা ও সততার ভিত্তিতে নিয়োগের যে সংস্কৃতি গড়ে উঠছে, তা টেকসই করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা—দুটোই প্রয়োজন।

এই বক্তব্য আমাদের মনে করিয়ে দেয়:
যোগ্যতার বিকল্প নেই। প্রভাব নয়, দক্ষতাই হোক সফলতার মানদণ্ড।

এমএইচ/আস্থা