ফেসবুকে পরিচয়ের সূত্র ধরে ‘ভাইয়া’ থেকে প্রেমিক। এরপর মুঠোফোন নম্বর দেয়া-নেয়া। দীর্ঘদিন এভাবে কথা বলার পর দাওয়াত দিয়ে প্রেমিকাকে বাড়িতে ডেকে আনেন প্রেমিক। ফাঁকা বাড়ি থাকায় ধর্ষণ করেন প্রেমিকাকে। ঘটনাটি ঘটেছে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামে।
এ ঘটনায় সোমবার দুপুরে প্রেমিকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী নারী। ভুক্তভোগীকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। ভুক্তভোগী নারীর বাড়ি রাজশাহী মহানগরের হেতেম খাঁ এলাকায়।
আরও পড়ুনঃ চট্টগ্রামে ছাত্র পরিষদ ও ছাত্রলীগ মুখোমুখি
জানা গেছে, ১ সেপ্টেম্বর দুপুরে ওই নারীকে পুঠিয়া উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের আব্দুল বারেক আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম পিন্টু ফোন করে বাড়িতে ডেকে আনেন। এরপর তাকে ধর্ষণ করা হয়।
ভুক্তভোগী ওই নারী জানান, পিন্টুর সঙ্গে তার ফেসবুকে পরিচয় হয়। প্রথমে পিন্টুকে ‘ভাইয়া’ সম্বোধন করতেন তিনি। এরপর মুঠোফোন নম্বর চার পিন্টু। দীর্ঘদিন ধরে তার সঙ্গে মুঠোফোনে কথা হওয়ার একপর্যায়ে প্রেম হয়। সেই সূত্রে পিন্টু তার বাড়িতে তাকে দাওয়াত করেন। সরল বিশ্বাসে ১ সেপ্টেম্বর তার বাড়িতে বেড়াতে যান তিনি। এরপর ফাঁকা বাড়িতে তাকে ধর্ষণ করেন পিন্টু।
পুঠিয়া থানার ওসি রেজাউল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ওই নারী। যদিও ঘটনাটি বেশ কিছুদিন আগের। তবু বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।