বান্দরবানে পচা মিষ্টি বিক্রির দায়ে বনফুলের মালিক কারাগারে
আতিকুর রহমানঃ
পচা মিষ্টি বিক্রি করায় এবং মেয়াদোত্তীর্ণ রসমালাই রাখায় বনফুল অ্যান্ড কোং বান্দরবান শাখার স্বত্বাধিকারী খোরশেদ আলমকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার (৫ জুলাই) বান্দরবানের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (প্রথম) বিচারক এ এস এম এমরান এ আদেশ দেন। খোরশেদ আলম পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত লোকমান হাকিমের ছেলে।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক একে ফজলুল হক বলেন, ‘নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তার দায়ের করা মামলায় খোরশেদ আলমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা যায়, গত ১৫ জুন দুপুর ১২টার দিকে বনফুল অ্যান্ড কোংয়ের বান্দরবান শাখায় অভিযান চালান নিরাপদ খাদ্য অধিদফতরের কর্মকর্তারা। এ সময় দোকানে পচা মিষ্টি এবং মেয়াদোত্তীর্ণ রসমালাই পাওয়া যায়। এ ঘটনায় খোরশেদ আলমের বিরুদ্ধে নিরাপদ খাদ্য আইন ২৬ ধারায় বান্দরবানের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা শুভ্র দাশ। বুধবার খোরশেদ আলম আদালতে জামিন চাইলে তা নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক।
জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা শুভ্র দাশ বলেন, ‘অভিযানের দিন বনফুলের ওই শাখায় পচা মিষ্টি এবং মেয়াদোত্তীর্ণ রসমালাই পাওয়া যায়। এ জন্য আদালতে মামলা করা হয়েছিল। ওই মামলায় বনফুল অ্যান্ড কোং শাখার স্বত্বাধিকারী খোরশেদ আলমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।