একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জাতীয় পার্টির (জাপা) নেতা ও সাবেক কৃষি প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের মৃত্যুর পরোয়ানা কারাগারে পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে এই পরোয়ানা কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে যায়। কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার সুভাষ ঘোষ সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, পরোয়ানা কারাগারে আসার পরে তা পড়ে শোনানো হয়। এ সময় রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদন (রিভিউ) করবেন বলে জানিয়েছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখা থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পৌঁছায় কায়সারের মৃত্যু পরোয়ানা।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে গত ১৪ জানুয়ারি সংক্ষিপ্ত রায় ঘোষণা করেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
অদৃশ্য শক্তির জন্য সড়ক নিরাপদ করতে পারছিনা নিরাপদ সড়ক চাই দিবসে ওসির বক্তব্য
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
২০১৪ সালের ২৩ জানুয়ারি সৈয়দ কায়সারকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায়ে ৭টি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড, ৪টিতে যাবজ্জীবন ও ৩টিতে মোট ২২ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন সৈয়দ কায়সার। পরে আপিল বিভাগ তার মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে ৩টি অভিযোগে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন আদালত। এছাড়া ৪টি অভিযোগ থেকে খালাস পান তিনি।
সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার এখন মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন করতে পারবেন। তবে, পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের ১৫ দিনের মধ্যে আবেদন না করলে যেকোনো দিন রায় কার্যকর হতে পারে।
২০১৪ সালের ২৩ জানুয়ারি সৈয়দ কায়সারকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। রায়ে ৭টি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড, ৪টিতে যাবজ্জীবন ও ৩টিতে মোট ২২ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন সৈয়দ কায়সার। পরে আপিল বিভাগ তার মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে ৩টি অভিযোগে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন আদালত। এছাড়া ৪টি অভিযোগ থেকে খালাস পান তিনি।
সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার এখন মৃত্যুদণ্ডের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন করতে পারবেন। তবে, পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের ১৫ দিনের মধ্যে আবেদন না করলে যেকোনো দিন রায় কার্যকর হতে পারে।