ঢাকা ০১:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নির্যাতিতা গৃহবধূকে নিরাপত্তা দিতে নোয়াখালীর এসপিকে নির্দেশ

News Editor
  • আপডেট সময় : ১১:০৬:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ অক্টোবর ২০২০
  • / ১১০২ বার পড়া হয়েছে

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে এক নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি অবিলম্বে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সরিয়ে ফেলতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশনকে (বিটিআরসি) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি ভিডিওটির একটি কপি সিডি আকারে বা পেনড্রাইভে করে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের মাধ্যমে ২৮ অক্টোবরের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আদালত বলেছেন, ঘটনাটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে থাকলে তা সমাজে প্রভাব ফেলবে এবং বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। একারণেই এটা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে অপসারণ করা প্রয়োজন। 

গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনা ওসি ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

একইসঙ্গে ওই ঘটনায় করা মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নির্যাতিতা নারী ও তার পরিবারকে নিরাপত্তা দিতে নোয়াখালীর এসপির প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আদালত মোট ৫ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন। এছাড়া ওই ঘটনায় নির্যাতিতা নারীর জবানবন্দি গ্রহণে পুলিশের কোনো অবহেলা ছিল কি না তা অনুসন্ধানে নোয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে দিয়েছেন আদালত।

কমিটিতে সদস্য হিসেবে নোয়াখালী জেলা সমাজ সেবা অফিসার এবং চৌমুহনী সরকারি এস এ কলেজের অধ্যক্ষকে রাখা হয়েছে। এ কমিটিকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে হাইকোর্টের রেজিস্ট্রারের কাছে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এই কমিটিতে সবধরণের সহযোগিতা করতে জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ওই ঘটনায় করা ফৌজদারি মামলার সর্বশেষ অবস্থা জানিয়ে ২৮ অক্টোবরের মধ্যে আদালতে লিখিত প্রতিবেদন দিতে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  

নির্যাতিতা গৃহবধূকে নিরাপত্তা দিতে নোয়াখালীর এসপিকে নির্দেশ

আপডেট সময় : ১১:০৬:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ অক্টোবর ২০২০

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে এক নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি অবিলম্বে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সরিয়ে ফেলতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশনকে (বিটিআরসি) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি ভিডিওটির একটি কপি সিডি আকারে বা পেনড্রাইভে করে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের মাধ্যমে ২৮ অক্টোবরের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আদালত বলেছেন, ঘটনাটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে থাকলে তা সমাজে প্রভাব ফেলবে এবং বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। একারণেই এটা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে অপসারণ করা প্রয়োজন। 

গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনা ওসি ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

একইসঙ্গে ওই ঘটনায় করা মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নির্যাতিতা নারী ও তার পরিবারকে নিরাপত্তা দিতে নোয়াখালীর এসপির প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আদালত মোট ৫ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন। এছাড়া ওই ঘটনায় নির্যাতিতা নারীর জবানবন্দি গ্রহণে পুলিশের কোনো অবহেলা ছিল কি না তা অনুসন্ধানে নোয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে দিয়েছেন আদালত।

কমিটিতে সদস্য হিসেবে নোয়াখালী জেলা সমাজ সেবা অফিসার এবং চৌমুহনী সরকারি এস এ কলেজের অধ্যক্ষকে রাখা হয়েছে। এ কমিটিকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে হাইকোর্টের রেজিস্ট্রারের কাছে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এই কমিটিতে সবধরণের সহযোগিতা করতে জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ওই ঘটনায় করা ফৌজদারি মামলার সর্বশেষ অবস্থা জানিয়ে ২৮ অক্টোবরের মধ্যে আদালতে লিখিত প্রতিবেদন দিতে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।