ঢাকা ০৬:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ১২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo হোসেনপুরে পুলিশের হাত থেকে আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নিল বিএনপি নেতারা Logo কিশোরগঞ্জ শহরে অটোরিকশার যানজট ও ফুটপাত দখল ভাঙতে মাঠে নামলেন ডিসি ফৌজিয়া খান Logo রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাসিম আকনের মৃত্যুতে মহাসচিব মির্জা ফখরুলের শোক Logo রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাসিম আকনের মৃত্যুতে প্রবাস থেকে শোক প্রকাশ করলেন সেলিম রেজা Logo নলছিটিতে বিএনপির পক্ষে জনসংযোগ ও পথসভা করলেন এ্যাড. শাহাদাৎ হোসেন Logo কাঁঠালিয়ায় গণঅধিকার পরিষদের মনোনয়ন প্রত্যাশির লিফলেট বিতরণ Logo পানছড়িতে জামায়াতের মাসিক সাধারন সভা অনুষ্ঠিত Logo ঝালকাঠি-১ আসনে বিএনপি নেতা সেলিম রেজার জনপ্রিয়তা বেড়েছে Logo কিশোরগঞ্জে সুপারি চুরি করতে গিয়ে গাছ ভেঙে চোরের মৃত্যু Logo মানবতার ডাক’-এর মহতী উদ্যোগ: মরণ ফাঁদ রাস্তায় ফেরালো জীবনের চলাচল

শনিবার থেকে ভারী বৃষ্টি, বন্যা পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি

News Editor
  • আপডেট সময় : ১০:১৯:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১০৭৫ বার পড়া হয়েছে

শনিবার থেকে তিনটি বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি শুরু হতে পারে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে।

শুক্রবার বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কুড়িগ্রাম ও নাটোরসহ উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি স্থানে বন্যা পরিস্থিতি দ্রুত অবনতি হচ্ছে।

পদ্মা সেতুর নকশা জটিলতার জট খুলছে

তবে, এই বন্যা বেশি দিন স্থায়ী হবে না। আগামী দুই তিন দিনের মধ্যে ধরলা, তিস্তা ও সিলেট অঞ্চলের নিম্নাঞ্চল থেকে বন্যার পানি নেমে যেতে পারে।

গত সপ্তাহে উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদীর পানি বেড়ে কুড়িগ্রামের বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। তিস্তা, ব্রহ্মপুত্রের পানিও বাড়তে শুরু করে। এই পানি নামবে মেঘনা ও পদ্মা হয়ে। ফলে সপ্তাহের শেষের দিকে ওই দুই নদী অববাহিকার পানি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। এতে পদ্মার দুই পাড়ে ভাঙন বাড়তে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে আগামী দুই-তিন দিনের জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শনিবার থেকে রংপুর-রাজশাহী ও সিলেট বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগেও বৃষ্টি হবে। সেই সঙ্গে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে। আকাশ মেঘলা থাকায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে। ফলে হালকা শীত শীত অনুভূত হতে পারে।

এদিকে শুক্রবার দেশের উপকূলীয় জেলাগুলোতে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে। সেখানে ২৪ ঘণ্টায় ১৬৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া কুড়িগ্রাম ও নীলফামারীতে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, শনিবার থেকে আগামী সোমবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে। এর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপটি ভারতের বিহারে স্থল লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। ফলে এর প্রভাবে বিপুল পরিমাণে মেঘমালা তৈরি হয়েছে। এতেই মূলত এই বৃষ্টিপাত হচ্ছে।

শনিবার থেকে ভারী বৃষ্টি, বন্যা পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি

আপডেট সময় : ১০:১৯:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০

শনিবার থেকে তিনটি বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি শুরু হতে পারে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে।

শুক্রবার বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কুড়িগ্রাম ও নাটোরসহ উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি স্থানে বন্যা পরিস্থিতি দ্রুত অবনতি হচ্ছে।

পদ্মা সেতুর নকশা জটিলতার জট খুলছে

তবে, এই বন্যা বেশি দিন স্থায়ী হবে না। আগামী দুই তিন দিনের মধ্যে ধরলা, তিস্তা ও সিলেট অঞ্চলের নিম্নাঞ্চল থেকে বন্যার পানি নেমে যেতে পারে।

গত সপ্তাহে উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদীর পানি বেড়ে কুড়িগ্রামের বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। তিস্তা, ব্রহ্মপুত্রের পানিও বাড়তে শুরু করে। এই পানি নামবে মেঘনা ও পদ্মা হয়ে। ফলে সপ্তাহের শেষের দিকে ওই দুই নদী অববাহিকার পানি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। এতে পদ্মার দুই পাড়ে ভাঙন বাড়তে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে আগামী দুই-তিন দিনের জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শনিবার থেকে রংপুর-রাজশাহী ও সিলেট বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগেও বৃষ্টি হবে। সেই সঙ্গে দমকা হাওয়া বয়ে যেতে পারে। আকাশ মেঘলা থাকায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে। ফলে হালকা শীত শীত অনুভূত হতে পারে।

এদিকে শুক্রবার দেশের উপকূলীয় জেলাগুলোতে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে। সেখানে ২৪ ঘণ্টায় ১৬৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া কুড়িগ্রাম ও নীলফামারীতে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, শনিবার থেকে আগামী সোমবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে। এর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপটি ভারতের বিহারে স্থল লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। ফলে এর প্রভাবে বিপুল পরিমাণে মেঘমালা তৈরি হয়েছে। এতেই মূলত এই বৃষ্টিপাত হচ্ছে।