ঢাকা ০১:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অসহায় মানুষের সবসময় পাশে দাঁড়ি‌য়ে‌ছে পুলিশ: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৮:১২:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর ২০২০
  • / ১০৮৪ বার পড়া হয়েছে

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, ‘যেকোনও দুর্যোগে যেকোনও পরিস্থিতিতে মানুষ যখনই কোনও অসহায় অবস্থায় পড়েছে তখনই পা‌শে দাঁড়ি‌য়ে‌ছে বাংলাদেশ পুলিশ। জঙ্গিবাদ দমন থেকে শুরু করে কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশের প্রাগ্রসর ভূমিকা আমাদের মনে করিয়ে দেয়, বঙ্গবন্ধুর সেই ‘জনতার পুলিশের’ কথা।’

বৃহস্পতিবার (১ অক্টোবর) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশের ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশ ধীরে ধীরে সত্যিকার অর্থেই বঙ্গবন্ধুর ‘জনতার পুলিশ’ এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ‘জনবান্ধব পুলিশে’ রূপান্তরিত হচ্ছে। আমাদের বর্তমান পুলিশ আর সেই আগের পুলিশ নয়; আমরা এখন তাদের নাগরিক সেবার প্রত্যয় দেখে গর্ববোধ করি।’

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশ ইতোমধ্যেই অপরাধ নির্মূলে তাদের দক্ষতা ও সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছেন। ভবিষ্যতমুখী, প্রযুক্তিনির্ভর, চৌকস এই বাহিনীর সদস্যদের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিতকল্পে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে কাজ করে চলেছে।’

বাংলাদেশ কখনো জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় দেয়নি, দেবেও না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সভায় নাগরিকসেবাকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে দেয়ার প্রত্যয়ে আইজিপির প্রায়োগিক বিট পুলিশিং কার্যক্রমকে অধিকতর ত্বরান্বিত করার বিষয়ে আলোচনা হয়। সেইসঙ্গে বাংলাদেশ পুলিশের দুই লক্ষাধিক সদস্য যাতে বিকেন্দ্রিভূত হয়ে নিবিড় পুলিশিং সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে পারে, সেজন্য তাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে ‘পুলিশ মেডিকেল সার্ভিসেস’ গঠনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার কথা আলোচনা করা হয়। বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা যাতে ঢাকামুখী না হয়ে, জেলা শহর কেন্দ্রিক চাকরির চিন্তা করেন সেজন্য বিভাগীয় পর্যায়ে পুলিশ সদস্যদের সন্তানদের জন্য উন্নত মানের বিদ্যাপীঠ প্রকল্প নেয়ার বিষয়েও আলোচনা হয়।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত সচিব ড. মো. হারুন-অর-রশিদ বিশ্বাসসহ পুলিশের এডিশনাল আইজিপিবৃন্দ এবং বিভিন্ন পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

অসহায় মানুষের সবসময় পাশে দাঁড়ি‌য়ে‌ছে পুলিশ: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৮:১২:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর ২০২০

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, ‘যেকোনও দুর্যোগে যেকোনও পরিস্থিতিতে মানুষ যখনই কোনও অসহায় অবস্থায় পড়েছে তখনই পা‌শে দাঁড়ি‌য়ে‌ছে বাংলাদেশ পুলিশ। জঙ্গিবাদ দমন থেকে শুরু করে কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ পুলিশের প্রাগ্রসর ভূমিকা আমাদের মনে করিয়ে দেয়, বঙ্গবন্ধুর সেই ‘জনতার পুলিশের’ কথা।’

বৃহস্পতিবার (১ অক্টোবর) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশের ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ ড. বেনজীর আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশ ধীরে ধীরে সত্যিকার অর্থেই বঙ্গবন্ধুর ‘জনতার পুলিশ’ এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ‘জনবান্ধব পুলিশে’ রূপান্তরিত হচ্ছে। আমাদের বর্তমান পুলিশ আর সেই আগের পুলিশ নয়; আমরা এখন তাদের নাগরিক সেবার প্রত্যয় দেখে গর্ববোধ করি।’

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশ ইতোমধ্যেই অপরাধ নির্মূলে তাদের দক্ষতা ও সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছেন। ভবিষ্যতমুখী, প্রযুক্তিনির্ভর, চৌকস এই বাহিনীর সদস্যদের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিতকল্পে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে কাজ করে চলেছে।’

বাংলাদেশ কখনো জঙ্গিবাদকে প্রশ্রয় দেয়নি, দেবেও না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সভায় নাগরিকসেবাকে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে দেয়ার প্রত্যয়ে আইজিপির প্রায়োগিক বিট পুলিশিং কার্যক্রমকে অধিকতর ত্বরান্বিত করার বিষয়ে আলোচনা হয়। সেইসঙ্গে বাংলাদেশ পুলিশের দুই লক্ষাধিক সদস্য যাতে বিকেন্দ্রিভূত হয়ে নিবিড় পুলিশিং সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে পারে, সেজন্য তাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে ‘পুলিশ মেডিকেল সার্ভিসেস’ গঠনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার কথা আলোচনা করা হয়। বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা যাতে ঢাকামুখী না হয়ে, জেলা শহর কেন্দ্রিক চাকরির চিন্তা করেন সেজন্য বিভাগীয় পর্যায়ে পুলিশ সদস্যদের সন্তানদের জন্য উন্নত মানের বিদ্যাপীঠ প্রকল্প নেয়ার বিষয়েও আলোচনা হয়।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত সচিব ড. মো. হারুন-অর-রশিদ বিশ্বাসসহ পুলিশের এডিশনাল আইজিপিবৃন্দ এবং বিভিন্ন পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।