মুহাম্মদ রেজাউল করিম, দৌলতপুর উপজেলা প্রতিনিধিঃ
দৌলতপুর উপজেলা কলিয়া ইউনিয়নে ছিলামপুর গ্রামে জোয়ারের পানিতে শত শত হেক্টর জমির ইরি ধান তলিয়ে যাচ্ছে। যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে এসব এলাকায় পানি বৃদ্ধি পায়। পানি বৃদ্ধির ফলে ছিলামপুর গ্রামের সকল মানুষের মনে দুঃশচিন্তার শেষ নাই।
জমির ধান না পাকলেও আধাঁপাকা ধানকাটা কাটতে হচ্ছে। ধান কাঁটার জন্য শ্রমিকের মজুরিও দিতে হচ্ছে চড়া দামে। প্রতিটি শ্রমিকের মজুরি দিতে হচ্ছে এক হাজার টাকা থেকে বারোশত টাকা। এলাকার কৃষকদের সাথে কথা বললে তারা জানান যে, এবছরে তাদের ঘরে গোলাভর্তি ধান আর উঠবে না।
তাদের রোপন থেকে শুরু করে যতটাকা খরচ হয়ছে প্রতিমণ ধানের বতর্মান মুল্য অপেক্ষা অনেক বেশি।
এদিকে আবার ধান তলিয়ে যাচ্ছে জোয়ারের পানিত। সেই দিক বিবেচনা করে শত কষ্ট হলেও জমিতে ধান তুলতে হবে সেই আশায় তারা অবিরাম চেষ্টা করছে।
তাদের সকলের দাবি চাষকৃত জমির ব্যয় বেশি হলেও, যদি ধানের বাজার মুল্য বেশি থাকলে তাহলে তাদের এই কষ্টগুলো, আর কষ্ট মনে হবে না।
বর্তমানে যমুনার নদীর পানি কিছুটা কমলেও, কমছে না জমিতে উঠা পানি।