জেলা প্রতিনিধি:২০১৭ সালের ১ নভেম্বর সন্ধ্যায় কাকরাইলের আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম রোডের ৭৯/এ নম্বর বাড়িতে শামসুন্নাহার (৪৫) ও তার ছেলে শাওনকে গলা কেটে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।
ঘটনার পরদিন ২ নভেম্বর শামসুন্নাহারের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে রমনা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় শামসুন্নাহারের স্বামী আবদুল করিম, তার দ্বিতীয় স্ত্রী শারমীন মুক্তা, শ্যালক (মুক্তার ভাই) জনিসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করা হয়। আবদুল করিম পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের মসলা ব্যবসায়ী।
এরপর ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। মামলায় চার্জশিটভুক্ত ২২ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ১৭ জন সাক্ষ্য দেন।
বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।