ঢাকা ১১:৫০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শাহরিয়ার স্টিল মিলে দুর্ঘটনা :দগ্ধ তিন শ্রমিক,এক শ্রমিকের মৃত্যু

News Editor
  • আপডেট সময় : ১০:১৩:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১০৩৫ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর ডেমরা কোনাপাড়ায় শাহরিয়ার স্টিল মিলে লোহা গলানোর ভাট্টি বিস্ফোরিত হয়ে গলিত লোহা পড়ে দগ্ধ তিন শ্রমিকের মধ্যে ইয়ার হোসেন শান্ত (২৩) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে শেখ হাসিনা ন্যাশনাল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর রাত ১২টার দিকে ডেমরার কোনাপাড়া শাহরিয়ার স্টিল মিলে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দগ্ধ অন্যরা হলেন-আল আমিন (১৮), জসিম উদ্দিন (৪৫), জনু ব্যাপারী (৪০) ও দিদার হোসেন (২৭)।

মৃতের মামা মো. ফিরোজ জানান, ইয়ার হোসেনের বাড়ি নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার হাজিপুর গ্রামে। তার বাবার নাম আলমগীর হোসেন। তিনি ডেমড়ার কোনাপাড়া এলাকায় থাকতেন।

আর পড়ুন :পরকীয়া প্রেমিকের হাত ধরে পালাল প্রবাসীর স্ত্রী

ইতিহাসে আমি প্রথম যেখানে সবাই ধর্ষিতার ছবি দেখতে চাচ্ছে

ভাই আমার মা অসুস্থ, একটা টিকেট দিয়ে আমারে দেশে পাঠান

শেখ হাসিনা ন্যাশনাল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. পার্থ শংকর পাল জানান, ইয়ার হোসেনের শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় তিনজন ভর্তি হয়েছিলেন। এদের মধ্যে আল আমিনের শরীরের ২৮ শতাংশ, জসিম উদ্দিনের ২০ শতাংশ ও ইয়ার হোসেনের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এছাড়া জনু ব্যাপারী ও দিদার হোসেন চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।

শাহরিয়ার স্টিল মিলে দুর্ঘটনা :দগ্ধ তিন শ্রমিক,এক শ্রমিকের মৃত্যু

আপডেট সময় : ১০:১৩:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০

রাজধানীর ডেমরা কোনাপাড়ায় শাহরিয়ার স্টিল মিলে লোহা গলানোর ভাট্টি বিস্ফোরিত হয়ে গলিত লোহা পড়ে দগ্ধ তিন শ্রমিকের মধ্যে ইয়ার হোসেন শান্ত (২৩) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে শেখ হাসিনা ন্যাশনাল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর রাত ১২টার দিকে ডেমরার কোনাপাড়া শাহরিয়ার স্টিল মিলে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দগ্ধ অন্যরা হলেন-আল আমিন (১৮), জসিম উদ্দিন (৪৫), জনু ব্যাপারী (৪০) ও দিদার হোসেন (২৭)।

মৃতের মামা মো. ফিরোজ জানান, ইয়ার হোসেনের বাড়ি নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার হাজিপুর গ্রামে। তার বাবার নাম আলমগীর হোসেন। তিনি ডেমড়ার কোনাপাড়া এলাকায় থাকতেন।

আর পড়ুন :পরকীয়া প্রেমিকের হাত ধরে পালাল প্রবাসীর স্ত্রী

ইতিহাসে আমি প্রথম যেখানে সবাই ধর্ষিতার ছবি দেখতে চাচ্ছে

ভাই আমার মা অসুস্থ, একটা টিকেট দিয়ে আমারে দেশে পাঠান

শেখ হাসিনা ন্যাশনাল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. পার্থ শংকর পাল জানান, ইয়ার হোসেনের শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল। আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় তিনজন ভর্তি হয়েছিলেন। এদের মধ্যে আল আমিনের শরীরের ২৮ শতাংশ, জসিম উদ্দিনের ২০ শতাংশ ও ইয়ার হোসেনের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এছাড়া জনু ব্যাপারী ও দিদার হোসেন চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।