DoinikAstha Epaper Version
ঢাকাবৃহস্পতিবার ২রা মে ২০২৪
ঢাকাবৃহস্পতিবার ২রা মে ২০২৪

আজকের সর্বশেষ সবখবর

মিয়ানমার নির্বাচনে রাখাইনে সু চির দলের পরাজয়

News Editor
নভেম্বর ১০, ২০২০ ৩:০১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

মিয়ানমার নির্বাচনে এগিয়ে থাকলেও আলোচিত রাখাইন রাজ্যে পরাজিত হয়েছে দেশটির স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চির দল এনএলডি। এনএলডি’কে হারিয়ে রাজ্যটিতে জয়লাভ করেছে সংখ্যালঘু রাখাইনদের দল আরাকান ন্যাশনাল পার্টি (এএনপি) ও তাদের আঞ্চলিক জোট। মিয়ানমার নির্বাচনে রাখাইনে সু চির দলের পরাজয় ।

রাখাইনে অর্ধেকের বেশি আসনে ভোটগ্রহণ বাতিল হওয়ায় ২৮ আসনে ভোট হয়। ওই আসনগুলোর বেশিরভাগে জয় পেয়েছে স্থানীয় এই দলগুলো।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফকে শিয়াল বললেন ইমরান খান

দেশটির তৃতীয় বৃহত্তম দল এএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য দাও আই নু সেইন বলেন, এএনপির সদস্যরা কেন্দ্রীয় পার্লামেন্টের আটটি আসনে আর রাজ্য পার্লামেন্টের ছয়টি আসনে জয়লাভ করেছেন।

তিনি বলেন, রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলে ভোট বাতিল না হলে আরও বেশি আসন পেত তার দল।

মিয়ানমারে অর্ধশত বছরের বেশি সময় ধরে সেনাবাহিনী ও সেনাসমর্থিত সরকারের অবসান ঘটিয়ে ২০১৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পায় এনএলডি।

একসময় স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করে খ্যাতি অর্জন করা সু চি রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে কার্যত কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে পড়েন।

এর পরও মিয়ানমারের জনগণের মধ্যে সু চি এখনও জনপ্রিয়। সম্প্রতি জরিপে দেখা গেছে, ৭৫ বছর বয়সী নোবেলজয়ী সু চিকে সবচেয়ে আস্থাভাজন রাজনীতিবিদ হিসেবে এখনও মনে করেন দেশটির ৭৯ শতাংশ মানুষ।

মিয়ানমারে ৩ কোটি ৭০ লাখের বেশি নিবন্ধিত ভোটার। তবে দেশটিতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় এবার ভোটদানের হার কম হতে পারে।

মিয়ানমারের রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর প্রভাব প্রবল। সংবিধান অনুযায়ী, পার্লামেন্টের ২৫ শতাংশ আসন সেনাসদস্যদের জন্য বরাদ্দ। গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়গুলোর দেখভালও সেনাবাহিনী করে।

মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) দেশটির সাধারণ নির্বাচনে জয় দাবি করেছে। সোমবার দলটির মুখপাত্র এই দাবি করেন। তবে সংঘাতকবলিত রাখাইন রাজ্যে হেরেছে দলটি। সেখানে ভালো ফল করেছে সংখ্যালঘু রাখাইনদের নিয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল আরাকান ন্যাশনাল পার্টি।

সুত্র: মিয়ানমার টাইমস

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:০২
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:৩১
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:০৭
  • ১১:৫৯
  • ৪:৩১
  • ৬:৩১
  • ৭:৫০
  • ৫:২৪